মাহবুবুর রহমান
পৃষ্ঠাঃ ৬০৮
মূল্যঃ ৳২১০ (৩০% ছাড়)
মূল্য ৳৩০০
বিস্তারিত
কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার আজকাল সকল পেশাজীবীরাই করেন। শিক্ষক, চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ারসহ সকল পেশাজীবীরাই আজকাল কমপিউটার ও তথ্য প্রযুক্তির সাথে যুক্ত হচ্ছেন। তাই একটি ভালো ও শব্দসমৃদ্ধ কমপিউটার অভিধানের সব থেকে বেশি প্রয়োজন তাদের যারা তথ্য প্রযুক্তিকে নিজেদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করে থাকেন। এই লক্ষ্যে সম্প্রতি সিসটেক পাবলিকেশন্স লিমিটেড থেকে প্রকাশিত হয়েছে “আইসিটি অভিধান”।
বর্তমানে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়টি আবশ্যিক করা হয়েছে। এছাড়া অনার্স ও মাস্টার্স এর বিভিন্ন বিষয়ে আইসিটি কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইসিটি শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের আইসিটি বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সহজেই হাতের নাগালে পাওয়ার জন্য রচনা করা হয়েছে এই আইসিটি অভিধান। বাংলা ভাষায় এই প্রথম তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক এই অভিধানটিতে কমপিউটার, ইন্টারনেট, নেটওয়ার্ক, ইত্যাদি বিষয়ের পাশাপাশি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে এটি রচনা করা হয়েছে। বাজারে প্রচলিত প্রায় সকল আইসিটি বইয়ের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে যা বইয়ে বিস্তারিত লেখা হয়নি সেসব বিষয় এবং অন্যান্য আরও অনেক বিষয় সম্পর্কে অ্যালফাবেটিক্যালি সাজানো প্রায় ৭ হাজারেরও বেশি শব্দের এক বিশাল সম্ভার রয়েছে এই অভিধানে যা থেকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন।
কমপিউটার শব্দগুলোকে ইংরেজিতে রেখে তাদের বাংলা উচ্চারণ সংযুক্ত করা হয়েছে। অত্যন্ত তথ্যসমৃদ্ধ হওয়ায় আশা করা যায় এতে পাঠকরা দারুণভাবে উপকৃত হবেন।
তথ্য প্রযুক্তিমনা যেকেউ বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা এই অভিধানটি হাতে কাছে রাখলে প্রযুক্তি সম্পর্কিত টার্মগুলোকে ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম হবেন।
বর্তমানে আমাদের দেশে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়টি আবশ্যিক হওয়াতে এই বিষয়টি নিয়ে অনেকেরই ব্যাপক আগ্রহের পাশাপাশি নতুন অনেক বিষয় যেমন- এইচটিএমএল এবং সি প্রোগ্রামিং নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে দেখা গেছে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ল্যাবে পর্যাপ্ত কমপিউটার না থাকায় শিক্ষার্থীরা হাতে-কলেমে শিখতে পারছেনা। সরাসরি হাতে-কলমে শিখতে পারলে ভালোভাবে বিষয়টি বুঝার পাশাপাশি তারা ভবিষ্যতে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং এর প্রতি আগ্রহী হতো। ‘প্রযুক্তি ছড়িয়ে যাক সবখানে’- এ শ্লোগান নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছে প্রযুক্তি আলো। বিভিন্ন পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের তরুণ শিক্ষার্থীরা সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা হিসাবে ভলেন্টারি মানসিকতা নিয়ে প্রযুক্তি আলোর সদস্য হিসাবে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদেরকে হাতে-কলেমে শিক্ষা দেয়ার উদ্যোগের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। তাদেরকে নিয়ে একটি টীম গঠন করা হয়েছে।